জুরাছড়ি উপজেলার ঝর্ণার দৃশ্য। এটি জুরাছড়ি ইউনিয়নে অবস্থিত। এ ঝর্ণা ভ্রমণ পিয়াসী মানুষের তেষ্টা মিটায় এবং শরীর জুড়িয়ে দেয়। চলার পথে দুইধারে কৃষি জমি, প্যাগোডা, বিদ্যালয় চোখে পড়বে। ১৫ মিনিটের মধ্যে লুলাংছড়ি । এরপর হন্টন যাত্রা। উচু নিচু পাহাড়ী পথ, নদীপথ হাটতে হাটতে পা বিদ্রোহ শুরু করবে। প্রায় দুই ঘন্টা পর পানছড়ি দিয়ে আর লুলাংছড়ি সীমানায় বিশ্রাম আর চারপাশের নয়ন ভোলানো সবুজ পাহাড়। ৫ মিনিটেই ক্লান্তি শেষ। এরপর হাটা শুরু নদীপথে। নদীপথ গুলো দেখতে যেমন সুন্দর ঠিক তেমনই ভয়ঙ্করও, পাথুরে পিচ্ছিল। একবার কেও পা পিছলে পড়লে বড় ধরনের দূর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা আছে। পথে আমরা বেশ কয়েকটা ছোট ছোট ঝর্ণার দেখা পেলাম। যদিও সে গুলোর নাম জানিনা। ছোট হলেও ঝর্ণা গুলো অনেক সুন্দর ছিল। হাটতে হাটতে ৪/৫বার বিশ্রামের পর পাহাড় আর পিচ্ছিল পাথুরে পথ পাড়ি দিয়ে আমরা পৌঁছালাম আমাদের প্রথম গন্তব্যস্থল বড়চিবা ঝর্ণায়। বাংলাদেশের পাহাড়ী অঞ্চল গুলোতে যে অপূর্ব সুন্দর ঝর্ণার ছড়াছড়ি তার একটা প্রমাণ পেলাম পানছড়ি চিবা ঝর্ণাটি দেখে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস